নিজস্ব সংবাদদাতা: বাংলাদেশে অপসারিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ডের সাজা দেওয়ার ঘটনাকে সম্পূর্ণ “অন্যায় এবং বেআইনি” বলে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিজেপি নেতা বুরা নারসাইয়া গৌড়। তিনি বলেছেন, যে সরকার এখন বাংলাদেশ পরিচালনা করছে, তাদের কোনো সাংবিধানিক ক্ষমতা নেই, নেই জনগণের ভোট বা ম্যান্ডেট। তাই এমন রায়ের কোনো বৈধতা বা আন্তর্জাতিক আইনেও কোনো গ্রহণযোগ্যতা নেই।
নারসাইয়া গৌড়ের দাবি, সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে যা যা ঘটেছে, তার পেছনে বিদেশি শক্তির প্রভাব স্পষ্ট। তাঁর কথায়, এই পুরো পরিস্থিতি নাকি “বাইরের এজেন্সির টাকা আর পরিকল্পনায় তৈরি হয়েছে।” তিনি আরও বলেন, সময় গেলে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষই বুঝতে পারবেন যে তাদের দেশকে ভুল পথে চালানো হচ্ছে এবং তারা শেষ পর্যন্ত সত্যের দিকেই ফিরবে।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/11/19/bjp-leader-sss-2025-11-19-09-25-11.png)
শেখ হাসিনাকে কেন্দ্র করে যে রাজনৈতিক টানাপড়েন দীর্ঘদিন ধরেই বাংলাদেশে চলছে, তার মধ্যেই আদালতের এই রায় আন্তর্জাতিক মহলে আলোড়ন তুলেছে। ভারতেও রাজনৈতিক মহলে এই ইস্যুতে আলোচনা জমেছে। বিজেপি নেতার বক্তব্য সেই বিতর্ককে আরও উসকে দিয়েছে।
বাংলাদেশে এখন যে প্রশাসন ক্ষমতায় রয়েছে, তা নিয়ে তিনি সরাসরি বলেন, “যার না আছে অধিকার, না আছে জনসমর্থন, সেই কর্তৃপক্ষ কীভাবে এমন গুরুতর রায় দিতে পারে?” তাঁর মতে, এটি ন্যায়বিচার নয়, বরং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত পদক্ষেপ।
নারসাইয়া গৌড়ের এই মন্তব্যের পর বাংলাদেশ-ভারত রাজনৈতিক সম্পর্কে নতুন মাত্রার আলোচনাও শুরু হয়েছে। বাংলাদেশে দ্রুত বদলাতে থাকা রাজনৈতিক দৃশ্যপটকে ঘিরে দক্ষিণ এশিয়ার ভূরাজনীতিতেও নতুন উত্তাপ তৈরি হয়েছে।
“অসাংবিধানিক সরকার, অন্যের ইশারায় রায়”—বাংলাদেশকে আক্রমণ বিজেপি নেতার
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়কে “অন্যায়, বেআইনি ও বিদেশি প্রভাবিত” বলে তীব্র সমালোচনা করলেন বিজেপি নেতা বুরা নারসাইয়া গৌড়। বাংলাদেশের বর্তমান সরকারকে অসাংবিধানিক বলেও আক্রমণ।
নিজস্ব সংবাদদাতা: বাংলাদেশে অপসারিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ডের সাজা দেওয়ার ঘটনাকে সম্পূর্ণ “অন্যায় এবং বেআইনি” বলে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিজেপি নেতা বুরা নারসাইয়া গৌড়। তিনি বলেছেন, যে সরকার এখন বাংলাদেশ পরিচালনা করছে, তাদের কোনো সাংবিধানিক ক্ষমতা নেই, নেই জনগণের ভোট বা ম্যান্ডেট। তাই এমন রায়ের কোনো বৈধতা বা আন্তর্জাতিক আইনেও কোনো গ্রহণযোগ্যতা নেই।
নারসাইয়া গৌড়ের দাবি, সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে যা যা ঘটেছে, তার পেছনে বিদেশি শক্তির প্রভাব স্পষ্ট। তাঁর কথায়, এই পুরো পরিস্থিতি নাকি “বাইরের এজেন্সির টাকা আর পরিকল্পনায় তৈরি হয়েছে।” তিনি আরও বলেন, সময় গেলে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষই বুঝতে পারবেন যে তাদের দেশকে ভুল পথে চালানো হচ্ছে এবং তারা শেষ পর্যন্ত সত্যের দিকেই ফিরবে।
শেখ হাসিনাকে কেন্দ্র করে যে রাজনৈতিক টানাপড়েন দীর্ঘদিন ধরেই বাংলাদেশে চলছে, তার মধ্যেই আদালতের এই রায় আন্তর্জাতিক মহলে আলোড়ন তুলেছে। ভারতেও রাজনৈতিক মহলে এই ইস্যুতে আলোচনা জমেছে। বিজেপি নেতার বক্তব্য সেই বিতর্ককে আরও উসকে দিয়েছে।
বাংলাদেশে এখন যে প্রশাসন ক্ষমতায় রয়েছে, তা নিয়ে তিনি সরাসরি বলেন, “যার না আছে অধিকার, না আছে জনসমর্থন, সেই কর্তৃপক্ষ কীভাবে এমন গুরুতর রায় দিতে পারে?” তাঁর মতে, এটি ন্যায়বিচার নয়, বরং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত পদক্ষেপ।
নারসাইয়া গৌড়ের এই মন্তব্যের পর বাংলাদেশ-ভারত রাজনৈতিক সম্পর্কে নতুন মাত্রার আলোচনাও শুরু হয়েছে। বাংলাদেশে দ্রুত বদলাতে থাকা রাজনৈতিক দৃশ্যপটকে ঘিরে দক্ষিণ এশিয়ার ভূরাজনীতিতেও নতুন উত্তাপ তৈরি হয়েছে।