নিজস্ব সংবাদদাতা: আসামের সংগীততারা জুবিন গর্গের মৃত্যুর তদন্ত নিয়ে ফের বড় মন্তব্য করলেন মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, জুবিন গর্গ মৃত্যু মামলায় যাঁরা গ্রেফতার হয়েছেন, তাঁরা বিচারিক হেফাজতে আছেন এবং সবার বিরুদ্ধেই খুনের মামলা চলছে। তাঁর কথায়, “এটা আমার কাছে নতুন কিছু নয়। প্রথম দিন থেকেই এটা পরিষ্কার — এটা খুনের মামলা।”
হিমন্ত জানান, আইন অনুযায়ী খুনের মামলায় গ্রেফতারের ৯০ দিনের মধ্যে চার্জশিট জমা দিতে হয়। তবে সরকার বিষয়টি নিয়ে আরও নিশ্চিত হতে ঘটনার দিন থেকে ৯০ দিনের হিসেব ধরা হয়েছে। তাঁর ঘোষণা, ৮ ডিসেম্বরের মধ্যেই চার্জশিট দাখিল করা হবে।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/09/19/zubeen-2025-09-19-17-25-53.jpg)
জুবিন গর্গের ঘটনার পাশাপাশি পাকিস্তানের নাগরিক আলি তৌকীর শেখ এবং কংগ্রেস সাংসদ গৌরব গোগৈ-র সম্ভাব্য লিঙ্ক নিয়েও প্রশ্ন উঠছে রাজনৈতিক মহলে। তবে মুখ্যমন্ত্রী জানান, সেই রিপোর্ট তাঁর কাছে থাকলেও এখনই প্রকাশ করা হবে না। কারণ, তাঁর দাবি—এই মুহূর্তে তা প্রকাশ করলে কেউ বলবে তিনি জুবিন গর্গ মামলার বিষয় থেকে নজর ঘোরাতে চাইছেন। হিমন্ত বলেন, “জুবিন গর্গ মামলার চার্জশিট জমা হলেই আলি তৌকীর প্রসঙ্গ উঠবে। এখন নয়।”
ফলে একদিকে জুবিন গর্গের মৃত্যু তদন্তের কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গেল, অন্যদিকে আলি তৌকীর–গৌরব গোগৈ রহস্যের দরজাও আপাতত সিল করেই রাখলেন সিএম। এখন দেখার, ৮ ডিসেম্বরের পর ঠিক কী কী তথ্য সামনে আসে এবং আসাম রাজনীতিতে তার প্রভাব কোথায় গিয়ে থামে।
জুবিন গর্গ মৃত্যু রহস্যে বড় ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর, ৮ ডিসেম্বর চার্জশিট! আলি তৌকীর–গৌরব গোগৈ প্রসঙ্গে বিস্ফোরক ইঙ্গিত
জুবিন গর্গ মৃত্যুর তদন্তে বড় আপডেট। আসাম সিএম হিমন্ত বিশ্ব শর্মার দাবি, খুনের অভিযোগে অভিযুক্তরা জেলে, ৮ ডিসেম্বর চার্জশিট দাখিল। আলি তৌকীর–গৌরব গোগৈ ইস্যুতে রহস্য আরও গভীর।
নিজস্ব সংবাদদাতা: আসামের সংগীততারা জুবিন গর্গের মৃত্যুর তদন্ত নিয়ে ফের বড় মন্তব্য করলেন মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, জুবিন গর্গ মৃত্যু মামলায় যাঁরা গ্রেফতার হয়েছেন, তাঁরা বিচারিক হেফাজতে আছেন এবং সবার বিরুদ্ধেই খুনের মামলা চলছে। তাঁর কথায়, “এটা আমার কাছে নতুন কিছু নয়। প্রথম দিন থেকেই এটা পরিষ্কার — এটা খুনের মামলা।”
হিমন্ত জানান, আইন অনুযায়ী খুনের মামলায় গ্রেফতারের ৯০ দিনের মধ্যে চার্জশিট জমা দিতে হয়। তবে সরকার বিষয়টি নিয়ে আরও নিশ্চিত হতে ঘটনার দিন থেকে ৯০ দিনের হিসেব ধরা হয়েছে। তাঁর ঘোষণা, ৮ ডিসেম্বরের মধ্যেই চার্জশিট দাখিল করা হবে।
জুবিন গর্গের ঘটনার পাশাপাশি পাকিস্তানের নাগরিক আলি তৌকীর শেখ এবং কংগ্রেস সাংসদ গৌরব গোগৈ-র সম্ভাব্য লিঙ্ক নিয়েও প্রশ্ন উঠছে রাজনৈতিক মহলে। তবে মুখ্যমন্ত্রী জানান, সেই রিপোর্ট তাঁর কাছে থাকলেও এখনই প্রকাশ করা হবে না। কারণ, তাঁর দাবি—এই মুহূর্তে তা প্রকাশ করলে কেউ বলবে তিনি জুবিন গর্গ মামলার বিষয় থেকে নজর ঘোরাতে চাইছেন। হিমন্ত বলেন, “জুবিন গর্গ মামলার চার্জশিট জমা হলেই আলি তৌকীর প্রসঙ্গ উঠবে। এখন নয়।”
ফলে একদিকে জুবিন গর্গের মৃত্যু তদন্তের কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গেল, অন্যদিকে আলি তৌকীর–গৌরব গোগৈ রহস্যের দরজাও আপাতত সিল করেই রাখলেন সিএম। এখন দেখার, ৮ ডিসেম্বরের পর ঠিক কী কী তথ্য সামনে আসে এবং আসাম রাজনীতিতে তার প্রভাব কোথায় গিয়ে থামে।