নিজস্ব সংবাদদাতা: অ্যাডভোকেট অশ্বিনী উপাধ্যায়ের বক্তব্য ‘দ্য তাজ স্টোরি’ নিয়ে এখন সরগরম দেশ। ছবিটি ঘিরে বিতর্ক ছড়ালেও উপাধ্যায় স্পষ্ট জানালেন—সত্যকে আর আটকে রাখা যাবে না। তাঁর মতে, অতীতে ‘পিকে’-র মতো এমন অনেক সিনেমা হয়েছে, কিন্তু কোথাও দাঙ্গা লাগেনি। তাহলে তাজমহল নিয়ে সিনেমা হলেই কেন অশান্তি হবে? তাঁর কথা, সিনেমা, গল্প, টিভি বা সোশ্যাল মিডিয়া—সব জায়গাতেই সত্য বেরিয়ে আসবে। কেউ ছবিকে থামানোর চেষ্টা করলে বরং আরও বেশি মানুষ সেটি দেখতে আগ্রহী হবে। ইতিহাস ও সত্যের জায়গায় ভয় বা সেন্সর নয়, দরকার খোলা আলোচনা—এটাই তাঁর বক্তব্য।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/11/02/advocate-aa-2025-11-02-21-29-59.png)
উপাধ্যায়ের দাবি, দেশের মানুষকে সত্য জানতেই হবে। তিনি বলেন, “সত্য চিরকাল ঢেকে রাখা যায় না। যাঁরা সিনেমা থামানোর চেষ্টা করছেন, তাঁরা ভুল করছেন। এতে উলটে মানুষের আগ্রহ আরও বাড়বে। সত্য নিজের পথ বের করে নেয়।”
এই মন্তব্যে স্পষ্ট—বিতর্ক যতই হোক, তাজমহল ও ইতিহাস নিয়ে যে বিতর্কিত দাবি সামনে এসেছে, তা ঘিরে মতামত দিতেই হবে, পালিয়ে লাভ নেই। উপাধ্যায়ের কথায়, “সিনেমা থামাতে যাওয়া মানেই মানুষকে সত্য দেখাতে ভয় পাওয়া। সত্যের জয় হবেই।”
“সত্য থামানো যাবে না”—‘দ্য তাজ স্টোরি’ নিয়ে বিস্ফোরক অশ্বিনী উপাধ্যায়
অ্যাডভোকেট অশ্বিনী উপাধ্যায় বললেন, ‘দ্য তাজ স্টোরি’ থামানোর চেষ্টা ভুল। ‘পিকে’–র মতো সিনেমায় দাঙ্গা হয়নি, তাজমহলের সত্যও সামনে আসবে। দেখুন তাঁর তৎক্ষণাৎ প্রতিক্রিয়া ও বিতর্কিত মন্তব্য।
নিজস্ব সংবাদদাতা: অ্যাডভোকেট অশ্বিনী উপাধ্যায়ের বক্তব্য ‘দ্য তাজ স্টোরি’ নিয়ে এখন সরগরম দেশ। ছবিটি ঘিরে বিতর্ক ছড়ালেও উপাধ্যায় স্পষ্ট জানালেন—সত্যকে আর আটকে রাখা যাবে না। তাঁর মতে, অতীতে ‘পিকে’-র মতো এমন অনেক সিনেমা হয়েছে, কিন্তু কোথাও দাঙ্গা লাগেনি। তাহলে তাজমহল নিয়ে সিনেমা হলেই কেন অশান্তি হবে? তাঁর কথা, সিনেমা, গল্প, টিভি বা সোশ্যাল মিডিয়া—সব জায়গাতেই সত্য বেরিয়ে আসবে। কেউ ছবিকে থামানোর চেষ্টা করলে বরং আরও বেশি মানুষ সেটি দেখতে আগ্রহী হবে। ইতিহাস ও সত্যের জায়গায় ভয় বা সেন্সর নয়, দরকার খোলা আলোচনা—এটাই তাঁর বক্তব্য।
উপাধ্যায়ের দাবি, দেশের মানুষকে সত্য জানতেই হবে। তিনি বলেন, “সত্য চিরকাল ঢেকে রাখা যায় না। যাঁরা সিনেমা থামানোর চেষ্টা করছেন, তাঁরা ভুল করছেন। এতে উলটে মানুষের আগ্রহ আরও বাড়বে। সত্য নিজের পথ বের করে নেয়।”
এই মন্তব্যে স্পষ্ট—বিতর্ক যতই হোক, তাজমহল ও ইতিহাস নিয়ে যে বিতর্কিত দাবি সামনে এসেছে, তা ঘিরে মতামত দিতেই হবে, পালিয়ে লাভ নেই। উপাধ্যায়ের কথায়, “সিনেমা থামাতে যাওয়া মানেই মানুষকে সত্য দেখাতে ভয় পাওয়া। সত্যের জয় হবেই।”