নিজস্ব সংবাদদাতা: বিএসএফের ৬১তম Raising Day–এর অনুষ্ঠানে গুজরাটের ভুজে ১৭৬তম ব্যাটালিয়ন ক্যাম্পে গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তাঁর বক্তব্যে উঠে এল নকশাল দমন থেকে মাদক পাচার রুখে দেওয়া—সবকিছুর খতিয়ান। তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন, ২০২৬ সালের ৩১ মার্চের মধ্যেই ভারতকে সম্পূর্ণ নকশালমুক্ত করার লক্ষ্য নিয়েই এগোচ্ছে কেন্দ্র।
অমিত শাহ জানান, নকশাল-প্রভাবিত এলাকাগুলিতে বিএসএফ অসামান্য সাফল্য দেখিয়েছে। শুধু চত্তিশগড়েই বিএসএফের অভিযানে ১২৭ জন মাওবাদী আত্মসমর্পণ করেছে। গ্রেফতার হয়েছে আরও ৭৩ জন, এবং সংঘর্ষে নিহত হয়েছে ২২ জন মাওবাদী। তাঁর কথায়, এই সাফল্য প্রমাণ করে, নকশালবাদ আর ভারতের ভবিষ্যৎকে আটকে রাখতে পারবে না।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/kFjRXuMHuXhXyFucfKtc.JPG)
মাদক পাচারের বিরুদ্ধে বিএসএফের অভিযানের কথাও তুলে ধরেন তিনি। অমিত শাহ বলেন, মোট ১৮ হাজার কেজিরও বেশি মাদক বাজেয়াপ্ত করেছে বিএসএফ, যার বাজারমূল্য প্রায় ১২,৯৫,০০০ কোটি টাকা—অভিযানের পরিসর দেখে রীতিমতো বিস্ময় ছড়িয়েছে।
দেশের সীমান্তে অনুপ্রবেশ রুখতে বিএসএফের দায়িত্ব আরও কঠোর হচ্ছে বলেও জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তাঁর কথায়, দেশের উত্তর, পশ্চিম, পূর্ব—সব সীমান্তেই বিএসএফ দিনরাত নজরদারি চালাচ্ছে।
অমিত শাহ আরও বলেন, তিরুপতি থেকে পশুপতি—এই বিশাল করিডরকে সম্পূর্ণ নিরাপদ করার উদ্যোগ চলছে, যা ভবিষ্যতের নিরাপত্তা কৌশলের এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তাঁর মতে, দেশকে সুরক্ষিত রাখতে বিএসএফই আজ ভারতের সবচেয়ে শক্তিশালী প্রতিরক্ষা-প্রাচীর।
বক্তৃতা জুড়ে অমিত শাহ ভারতের নিরাপত্তা এবং অভ্যন্তরীণ সুরক্ষা ব্যবস্থাকে আরও দৃঢ় করার বার্তাই দিয়েছেন।
“২০২৬-এর মধ্যে দেশ থেকে নিকেশ হবে নকশালবাদ”—বিএসএফ দিবসে বিস্ফোরক ঘোষণা অমিত শাহের
বিএসএফের ৬১তম Raising Day–এ গুজরাটের ভুজে বক্তব্য রাখলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। নকশাল দমনে বিএসএফের বড় সাফল্য, ১২৭ মাওবাদীর আত্মসমর্পণ, হাজার হাজার কেজি মাদক বাজেয়াপ্ত এবং দেশের সীমান্ত নিরাপত্তা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিলেন তিনি।
নিজস্ব সংবাদদাতা: বিএসএফের ৬১তম Raising Day–এর অনুষ্ঠানে গুজরাটের ভুজে ১৭৬তম ব্যাটালিয়ন ক্যাম্পে গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তাঁর বক্তব্যে উঠে এল নকশাল দমন থেকে মাদক পাচার রুখে দেওয়া—সবকিছুর খতিয়ান। তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন, ২০২৬ সালের ৩১ মার্চের মধ্যেই ভারতকে সম্পূর্ণ নকশালমুক্ত করার লক্ষ্য নিয়েই এগোচ্ছে কেন্দ্র।
অমিত শাহ জানান, নকশাল-প্রভাবিত এলাকাগুলিতে বিএসএফ অসামান্য সাফল্য দেখিয়েছে। শুধু চত্তিশগড়েই বিএসএফের অভিযানে ১২৭ জন মাওবাদী আত্মসমর্পণ করেছে। গ্রেফতার হয়েছে আরও ৭৩ জন, এবং সংঘর্ষে নিহত হয়েছে ২২ জন মাওবাদী। তাঁর কথায়, এই সাফল্য প্রমাণ করে, নকশালবাদ আর ভারতের ভবিষ্যৎকে আটকে রাখতে পারবে না।
মাদক পাচারের বিরুদ্ধে বিএসএফের অভিযানের কথাও তুলে ধরেন তিনি। অমিত শাহ বলেন, মোট ১৮ হাজার কেজিরও বেশি মাদক বাজেয়াপ্ত করেছে বিএসএফ, যার বাজারমূল্য প্রায় ১২,৯৫,০০০ কোটি টাকা—অভিযানের পরিসর দেখে রীতিমতো বিস্ময় ছড়িয়েছে।
দেশের সীমান্তে অনুপ্রবেশ রুখতে বিএসএফের দায়িত্ব আরও কঠোর হচ্ছে বলেও জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তাঁর কথায়, দেশের উত্তর, পশ্চিম, পূর্ব—সব সীমান্তেই বিএসএফ দিনরাত নজরদারি চালাচ্ছে।
অমিত শাহ আরও বলেন, তিরুপতি থেকে পশুপতি—এই বিশাল করিডরকে সম্পূর্ণ নিরাপদ করার উদ্যোগ চলছে, যা ভবিষ্যতের নিরাপত্তা কৌশলের এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তাঁর মতে, দেশকে সুরক্ষিত রাখতে বিএসএফই আজ ভারতের সবচেয়ে শক্তিশালী প্রতিরক্ষা-প্রাচীর।
বক্তৃতা জুড়ে অমিত শাহ ভারতের নিরাপত্তা এবং অভ্যন্তরীণ সুরক্ষা ব্যবস্থাকে আরও দৃঢ় করার বার্তাই দিয়েছেন।