নিজস্ব সংবাদদাতা: আফগানিস্তানকে এবার সরাসরি ‘বিনিয়োগের স্বর্গ’ বলে দাবি করলেন সে দেশের বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী আলহাজ নূরউদ্দিন আজিজি। দিল্লি সফরে এসে ভারত ও আফগানিস্তানের বেসরকারি সংস্থাগুলির আগ্রহই তাঁর কাছে সবচেয়ে বড় সাফল্য বলে জানান তিনি। তাঁর কথায়, ভারতীয় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বহু পুরনো সম্পর্ক রয়েছে, তাই নতুন করে বিশ্বাস অর্জনের লড়াই নেই—বরং এখনই বিনিয়োগের সেরা সময়।
আজিজি স্পষ্ট বার্তা দেন, আজকের আফগানিস্তান আগের তুলনায় অনেক শান্ত, স্থিতিশীল এবং প্রশাসনিক জটিলতা নেই বললেই চলে। নথিপত্র, অনুমোদন বা প্রশাসনিক সমস্যার ঝামেলা ন্যূনতম—তাই বিদেশি সংস্থার জন্য সুযোগ অসীম। তাঁর মতে, ভারতীয় বেসরকারি সংস্থাগুলি আফগানিস্তানের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে পারে, কারণ এই সংস্থাগুলির অভিজ্ঞতা, বাজারজ্ঞান এবং আফগানিস্তানে কাজ করার পূর্ব অভিজ্ঞতা রয়েছে।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/01/12/taliban-commander-malingcenter-this-unit-defectors-who-440nw-344636t.jpg)
মন্ত্রী বলেন, “আমরা যদি অন্য কোনও দেশের কাছে যেতাম, তারা বিনিয়োগে আগ্রহী হবে কি না, তা নিয়েই সন্দেহ থাকত। কিন্তু ভারতের বেসরকারি সংস্থাগুলি আন্তরিকভাবে আফগানিস্তানে বিনিয়োগ করতে চাইছে। এটাই দুই দেশের সম্পর্কের সবচেয়ে বড় শক্তি।” তিনি আরও যোগ করেন, “আজ আফগানিস্তানে অগণিত সুযোগ। শান্তি ফিরেছে, স্থিতিশীলতা এসেছে, সব প্রশাসনিক সমস্যার সমাধান হয়েছে। এখনই কোম্পানি গড়ে তোলার আদর্শ সময়। আফগানিস্তানকে আমরা বিনিয়োগের জন্য স্বর্গ বলে মনে করি।”
দিল্লিতে আফগান মন্ত্রীর এই মন্তব্য ঘিরে কূটনৈতিক মহলেও তৎপরতা বেড়েছে। ভারত কি এবার আফগানিস্তানে বড় অঙ্কের বাণিজ্যিক বিনিয়োগে এগোবে? দুই দেশের সম্পর্ক কি নতুন মোড় নেবে? নজর এখন সেদিকেই।
“আফগানিস্তান এখন বিনিয়োগের স্বর্গ”—ভারত সফরে বড় মন্তব্য আফগান মন্ত্রীর
আফগান বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী আলহাজ নূরউদ্দিন আজিজি দিল্লিতে এসে দাবি করেছেন, আফগানিস্তান এখন শান্ত, স্থিতিশীল এবং বিনিয়োগের জন্য আদর্শ জায়গা। ভারতীয় বেসরকারি সংস্থাগুলির আগ্রহকেই তিনি দুই দেশের সম্পর্কের বড় শক্তি বলে উল্লেখ করেন।
নিজস্ব সংবাদদাতা: আফগানিস্তানকে এবার সরাসরি ‘বিনিয়োগের স্বর্গ’ বলে দাবি করলেন সে দেশের বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী আলহাজ নূরউদ্দিন আজিজি। দিল্লি সফরে এসে ভারত ও আফগানিস্তানের বেসরকারি সংস্থাগুলির আগ্রহই তাঁর কাছে সবচেয়ে বড় সাফল্য বলে জানান তিনি। তাঁর কথায়, ভারতীয় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বহু পুরনো সম্পর্ক রয়েছে, তাই নতুন করে বিশ্বাস অর্জনের লড়াই নেই—বরং এখনই বিনিয়োগের সেরা সময়।
আজিজি স্পষ্ট বার্তা দেন, আজকের আফগানিস্তান আগের তুলনায় অনেক শান্ত, স্থিতিশীল এবং প্রশাসনিক জটিলতা নেই বললেই চলে। নথিপত্র, অনুমোদন বা প্রশাসনিক সমস্যার ঝামেলা ন্যূনতম—তাই বিদেশি সংস্থার জন্য সুযোগ অসীম। তাঁর মতে, ভারতীয় বেসরকারি সংস্থাগুলি আফগানিস্তানের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে পারে, কারণ এই সংস্থাগুলির অভিজ্ঞতা, বাজারজ্ঞান এবং আফগানিস্তানে কাজ করার পূর্ব অভিজ্ঞতা রয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, “আমরা যদি অন্য কোনও দেশের কাছে যেতাম, তারা বিনিয়োগে আগ্রহী হবে কি না, তা নিয়েই সন্দেহ থাকত। কিন্তু ভারতের বেসরকারি সংস্থাগুলি আন্তরিকভাবে আফগানিস্তানে বিনিয়োগ করতে চাইছে। এটাই দুই দেশের সম্পর্কের সবচেয়ে বড় শক্তি।” তিনি আরও যোগ করেন, “আজ আফগানিস্তানে অগণিত সুযোগ। শান্তি ফিরেছে, স্থিতিশীলতা এসেছে, সব প্রশাসনিক সমস্যার সমাধান হয়েছে। এখনই কোম্পানি গড়ে তোলার আদর্শ সময়। আফগানিস্তানকে আমরা বিনিয়োগের জন্য স্বর্গ বলে মনে করি।”
দিল্লিতে আফগান মন্ত্রীর এই মন্তব্য ঘিরে কূটনৈতিক মহলেও তৎপরতা বেড়েছে। ভারত কি এবার আফগানিস্তানে বড় অঙ্কের বাণিজ্যিক বিনিয়োগে এগোবে? দুই দেশের সম্পর্ক কি নতুন মোড় নেবে? নজর এখন সেদিকেই।