নিজস্ব সংবাদদাতা: আদানি গ্লোবাল ইন্দোলজি কনক্লেভ ২০২৫–এর মঞ্চে উঠে ভারতের সভ্যতা ও অর্থনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে শক্তিশালী বার্তা দিলেন আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি। তাঁর কথায়, ভারতীয় সভ্যতার শক্তিই আজকের ভারতের অর্থনৈতিক পথকে নতুন দিশা দেখাচ্ছে। তিনি বলেন, “আমাদের যে সভ্যতা ভাঙতে শেখে না, সেই সভ্যতাই গড়ে তুলতে জানে। বরাবরই আমরা ধ্বংসের মধ্যেও নতুন করে উঠে দাঁড়ানোর ক্ষমতা রেখেছি।”
আদানি আরও বলেন, গত দশ বছরে ভারত কেবল দ্রুততম বেড়ে ওঠা বৃহৎ অর্থনীতিই হয়নি, বরং বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতি হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে। তাঁর মতে, এই উত্থানের পেছনে শুধুমাত্র নীতিনির্ধারণ নয়—ভারতের হাজার বছরের সভ্য-বুদ্ধি, আত্মপরিচয় এবং সাংস্কৃতিক শক্তিও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2024/11/22/A3PhPl7mKYiyCGZTVV3G.jpeg)
তিনি বলেন, “যখন কোনও সভ্যতা জানে সে কে, তখন তার অর্থনীতিও জানে, তাকে কোন পথে যেতে হবে।” আদানি মনে করেন, আধুনিক ভারত আজ কেবল অর্থনীতিতে নয়, চিন্তায়, সংস্কৃতিতে ও প্রযুক্তিতে এক নতুন যুগের দিকে এগোচ্ছে।
ইন্দোলজি কনক্লেভের আন্তর্জাতিক মঞ্চে তাঁর বক্তব্যকে ঘিরে দর্শকদের মধ্যে প্রবল আগ্রহ তৈরি হয়। ভারত যে আজ বিশ্বমঞ্চে এক নতুন আত্মবিশ্বাস নিয়ে দাঁড়াচ্ছে, আদানির কথায় সেই সুরই আরও জোরালো হয়ে ওঠে।
দশ বছরে বদলে যাওয়া ভারত—আদানির মন্তব্যে নতুন বিতর্ক: ‘আমরা ভাঙি না, আমরা গড়ি’
আদানি গ্লোবাল ইন্দোলজি কনক্লেভ ২০২৫–এ বক্তব্য রাখলেন গৌতম আদানি। তিনি বলেন, ভারতীয় সভ্যতার শক্তিই আজকের অর্থনৈতিক উন্নতির মূল। ভারত এখন বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতি। সভ্যতা, উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক আত্মবিশ্বাস নিয়ে আদানির গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য।
নিজস্ব সংবাদদাতা: আদানি গ্লোবাল ইন্দোলজি কনক্লেভ ২০২৫–এর মঞ্চে উঠে ভারতের সভ্যতা ও অর্থনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে শক্তিশালী বার্তা দিলেন আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি। তাঁর কথায়, ভারতীয় সভ্যতার শক্তিই আজকের ভারতের অর্থনৈতিক পথকে নতুন দিশা দেখাচ্ছে। তিনি বলেন, “আমাদের যে সভ্যতা ভাঙতে শেখে না, সেই সভ্যতাই গড়ে তুলতে জানে। বরাবরই আমরা ধ্বংসের মধ্যেও নতুন করে উঠে দাঁড়ানোর ক্ষমতা রেখেছি।”
আদানি আরও বলেন, গত দশ বছরে ভারত কেবল দ্রুততম বেড়ে ওঠা বৃহৎ অর্থনীতিই হয়নি, বরং বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতি হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে। তাঁর মতে, এই উত্থানের পেছনে শুধুমাত্র নীতিনির্ধারণ নয়—ভারতের হাজার বছরের সভ্য-বুদ্ধি, আত্মপরিচয় এবং সাংস্কৃতিক শক্তিও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে।
তিনি বলেন, “যখন কোনও সভ্যতা জানে সে কে, তখন তার অর্থনীতিও জানে, তাকে কোন পথে যেতে হবে।” আদানি মনে করেন, আধুনিক ভারত আজ কেবল অর্থনীতিতে নয়, চিন্তায়, সংস্কৃতিতে ও প্রযুক্তিতে এক নতুন যুগের দিকে এগোচ্ছে।
ইন্দোলজি কনক্লেভের আন্তর্জাতিক মঞ্চে তাঁর বক্তব্যকে ঘিরে দর্শকদের মধ্যে প্রবল আগ্রহ তৈরি হয়। ভারত যে আজ বিশ্বমঞ্চে এক নতুন আত্মবিশ্বাস নিয়ে দাঁড়াচ্ছে, আদানির কথায় সেই সুরই আরও জোরালো হয়ে ওঠে।