ক্যানসারের লক্ষণগুলি কী কী

পিঠে ব্যথা, কারণ ছাড়া ওজন কমে যাওয়া, প্রস্রাব করতে সমস্যা হচ্ছে, ঘন ঘন প্রস্রাব করার তাগিদ, প্রস্রাব করার সময় ব্যথা বা জ্বালা অনুভব, যৌন মিলনে ব্যথা বা অক্ষমতা, - প্রস্রাব বা বীর্যের মধ্যে রক্ত, মল বা প্রস্রাব নিয়ন্ত্রণ করতে না পারা, কোমরে ব্যথা.

ক্যানসারের পিছনে কোন কোন কারণ থাকতে পারে

বয়স: বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে। সাধারণত ৫০ বছর বয়সের পর ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। স্থূলতা: স্থূলকায় পুরুষদের প্রোস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি বেশি থাকে। স্থূলত্ব প্রোস্টেট ক্যানসার ফিরে আসার ঝুঁকিও বাড়ায়। জেনেটিক্স: জিনগত কারণে কিছু লোকের মধ্যে প্রোস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকিও বেশি। যেসব পুরুষের পরিবারেরকারও প্রোস্টেট ক্যানসার হয়েছে তাদের প্রস্টেট ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি। এ ছাড়া বিভিন্ন বর্ণের মানুষের ক্ষেত্রেও ঝুঁকি ভিন্ন। কৃষ্ণাঙ্গদের প্রোস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি থাকে।

কোন কোন ঝুঁকি এড়িয়ে চলবেন

ওজন কম রাখুন: অতিরিক্ত ওজন হওয়া প্রোস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকিপূর্ণ কারণ। তাই স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখার চেষ্টা করুন। স্বাস্থ্যকর ডায়েট: আপনার ডায়েটে সব ধরণের ফল এবং শাকসবজি অন্তর্ভুক্ত করুন। এতে আপনার শরীর সুস্থ থাকে, যার কারণে ক্যানসারের ঝুঁকিও কমে যায়। স্বাস্থ্যকর ডায়েট: আপনার ডায়েটে সব ধরণের ফল এবং শাকসবজি অন্তর্ভুক্ত করুন। এতে আপনার শরীর সুস্থ থাকে, যার কারণে ক্যানসারের ঝুঁকিও কমে যায়। ধূমপান করবেন না: ধূমপান নানা কারণে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তাই ধূমপান করবেন না। ব্যায়াম: ব্যায়াম ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে। তাই প্রতিদিন ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন। স্ক্রিনিং করান: আপনার ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করার পরে নিয়মিত আপনার প্রোস্টেট স্ক্রিনিং করান।