ডায়েটের দিকে নজর দিলে আপনি এই মানসিক ক্লান্তি কাটিয়ে উঠতে পারেন। অতিরিক্ত মিষ্টি ও ভাজাভুজি খাবার আপনাকে এড়িয়ে চলতে হবে। এসব খাবার পেটে এমন ব্যাকটেরিয়ার জন্ম দেয়, যা শারীরিক ক্লান্তি বাড়িয়ে তোলে। তার সঙ্গে রোগের ঝুঁকি বাড়ায়। পুষ্টিকর খাবার খেলে মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যও ভাল থাকে।

মানসিক চাপ কমাতে গেলে শরীরচর্চাও জরুরি। শরীরচর্চা করলে দেহে রক্ত সঞ্চালন উন্নত হয়। পাশাপাশি দেহে হরমোনের ভারসাম্য বজায় থাকে। তার সঙ্গে শরীরে অক্সিজেনের ঘাটতি তৈরি হয় না। এই সমস্ত বিষয়গুলো মানসিক ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে।

ধ্যান বা মেডিটেশনের মাধ্যমে আপনি মানসিক চাপ কমাতে পারেন। পাশাপাশি মনোবিদ বা মনোরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে পারেন।