গবেষণা বলছে, যাঁরা চা বা কফি খান না, তাঁদের তুলনায় যাঁরা চা খান, তাঁদের কগনিটিভ ডিসঅর্ডারের সম্ভাবনা ৩২ শতাংশ কম। যাঁরা কফি খান তাঁদের ক্ষেত্রে এই পরিমাণ ৩২ শতাংশ।

সবচেয়ে ভালো ফলাফল পেতে দিনে আড়াই কাপ কফি খাওয়া উচিত। বেশি খেলে আলাদা করে কোনও লাভ নেই৷ যাঁরা দিনে এক কাপ চা খান, তাঁদের কগনিটিভ ডিসঅর্ডার জনিত কারণে মৃত্যুর সম্ভাবনা ১১ শতাংশ কমে। গবেষণা বলছে, কফি শ্বেতাঙ্গদের জন্য বেশি কার্যকরী, চা বেশি কার্যকরী এশীয়দের জন্য। মহিলাদের তুলনায় চা বা কফি খাওয়ার সুফল বেশি পান পুরুষরা, এমনটাও বলছে গবেষণা।

চায়না মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটির ইয়াং জু এবং চুন ইয়াং এই গবেষণা করেছেন। গবেষণা প্রকল্পে অংশ নিয়েছিলেন ৩,৮৯,৫০৫ জন৷ তাঁদের মধ্যে ১৮,৪৫৯ জনের কগনিটিভ ডিসঅর্ডার ছিল।