নিজস্ব সংবাদদাতাঃ চিকিৎসকদের দশ দফা দাবির মধ্যে অন্যতম ছিল স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণ স্বরূপ নিগমের পদত্যাগ। শনিবার যখন মুখ্যমন্ত্রী অনশনকারীদের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন, সেই সময় এক অনশনরত চিকিৎসক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্দেশ্যে স্বাস্থ্যসচিবের পদত্যাগের দাবি করেন। তবে তিনি তা করবেন না বলে জানিয়ে দেন আন্দোলনকারীদের।
জানা গিয়েছে, আজ অনশন মঞ্চে পৌঁছান মুখ্য সচিব মনোজ পন্থ। ডাক্তারদের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর ফোনে কথা বলিয়ে দেন তিনি। সেই সময় একে একে সকল চিকিৎসক ফোনে কথা বলেন তাঁর সঙ্গে। সেই সময় অনশনকারী এক চিকিৎসক স্বাস্থ্য সচিব নারায়ণ স্বরূপ নিগমের পদত্যাগ দাবি করেন। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “একটা পরিবারের সবাইকে সরিয়ে দেবে? এটা সম্ভব নয়।”
এদিন আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তার বলেন, “স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে প্রশাসনিক অক্ষমতার দায় স্বাস্থ্যসচিবকে নিতে হবে। স্বাস্থ্য সচিবকে অবিলম্বে পদ থেকে পদত্যাগ করতে হবে।” পাল্টা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “এটা হবে না। তুমি কি এটা জানো অনেকে আন্দোলন করেও প্রাইভেট নার্সিংহোমে যোগদান করেছে? আমি কি এটা তদন্ত করি। যদি দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে নিশ্চয়ই তদন্ত করব।” এরপর ওই জুনিয়র ডাক্তার বলেন, “আমার মনে হয় যে সময় ঘটনা ঘটেছে, সেই সময় মুখ্য স্বাস্থ্যসচিবের অপসারণ চাওয়া যথেষ্ঠ যুক্তিযুক্ত।” তখনই সুর চড়িয়ে মমতা বলেন, “একটা পরিবার থেকে সবাইকে তাড়িয়ে দেবে? তুমি ঠিক করবে সরকারের কোন অফিসার যাবে বা না যাবে?”
BREAKING: স্বাস্থ্যসচিবের পদত্যাগ! ফের রেগে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা
স্বাস্থ্য সচিবের পদত্যাগের প্রসঙ্গ শুনতেই ফের সুর চড়ালেন মমতা।
file pic
নিজস্ব সংবাদদাতাঃ চিকিৎসকদের দশ দফা দাবির মধ্যে অন্যতম ছিল স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণ স্বরূপ নিগমের পদত্যাগ। শনিবার যখন মুখ্যমন্ত্রী অনশনকারীদের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন, সেই সময় এক অনশনরত চিকিৎসক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্দেশ্যে স্বাস্থ্যসচিবের পদত্যাগের দাবি করেন। তবে তিনি তা করবেন না বলে জানিয়ে দেন আন্দোলনকারীদের।
জানা গিয়েছে, আজ অনশন মঞ্চে পৌঁছান মুখ্য সচিব মনোজ পন্থ। ডাক্তারদের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর ফোনে কথা বলিয়ে দেন তিনি। সেই সময় একে একে সকল চিকিৎসক ফোনে কথা বলেন তাঁর সঙ্গে। সেই সময় অনশনকারী এক চিকিৎসক স্বাস্থ্য সচিব নারায়ণ স্বরূপ নিগমের পদত্যাগ দাবি করেন। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “একটা পরিবারের সবাইকে সরিয়ে দেবে? এটা সম্ভব নয়।”
এদিন আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তার বলেন, “স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে প্রশাসনিক অক্ষমতার দায় স্বাস্থ্যসচিবকে নিতে হবে। স্বাস্থ্য সচিবকে অবিলম্বে পদ থেকে পদত্যাগ করতে হবে।” পাল্টা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “এটা হবে না। তুমি কি এটা জানো অনেকে আন্দোলন করেও প্রাইভেট নার্সিংহোমে যোগদান করেছে? আমি কি এটা তদন্ত করি। যদি দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে নিশ্চয়ই তদন্ত করব।” এরপর ওই জুনিয়র ডাক্তার বলেন, “আমার মনে হয় যে সময় ঘটনা ঘটেছে, সেই সময় মুখ্য স্বাস্থ্যসচিবের অপসারণ চাওয়া যথেষ্ঠ যুক্তিযুক্ত।” তখনই সুর চড়িয়ে মমতা বলেন, “একটা পরিবার থেকে সবাইকে তাড়িয়ে দেবে? তুমি ঠিক করবে সরকারের কোন অফিসার যাবে বা না যাবে?”