/anm-bengali/media/post_banners/EP3Icx4BfcSs6WeClVka.jpg)
নিজস্ব সংবাদদাতাঃ গত ১৫ আগস্ট কাবুল তালিবানের পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে চলে যায়। আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহার করে নেয় যুক্তরাষ্ট্র। গণতান্ত্রিক শাসনের অবসান হওয়ায় এবং নিরাপত্তা শূন্যতার অজুহাতে দেশটি ঘিরে বহুমুখী স্বার্থ কেন্দ্রীভূত হতে থাকে।
নিজ নিজ স্বার্থে আফগানিস্তানে প্রভাব বিস্তারের প্রতিযোগিতায় নেমেছে প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান এবং ইউরেশিয়ার প্রভাবশালী মুসলিম দেশ তুরস্ক। তালিবানশাসিত আফগানিস্তানকে নিজেদের বলয়ে টানতে দুই মুসলিম দেশের প্রতিযোগিতা এখন প্রকাশ্যে। এক ধরনের কূটনৈতিক দ্বন্দ্বও দেখা দিয়েছে দুদেশের মধ্যে।
আফগানিস্তান ইস্যুতে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান ও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের মধ্যে সম্প্রতি কথা হয়েছে। আফগানিস্তান ইস্যুতে দুদেশের মধ্যে দৃশ্যমান টানাপোড়েন নিরসনের লক্ষ্যেই মূলত এ আলোচনা।
রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, তালিবানশাসিত আফগানিস্তানে প্রথম থেকেই প্রভাব বিস্তার করতে সচেষ্ট ছিল তুরস্ক। এ ক্ষেত্রে পাকিস্তান তাদের সহায়তা করবে এমন প্রত্যাশা ছিল এরদোগানের। সেই চাওয়া পূরণ না হওয়ায় ইসলামাবাদের ওপর অনেকটাই হতাশ তারা।
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us