রাহুল পাসওয়ান, কুলটিঃ কুলটি থানার নিয়ামতপুর ফাঁড়ির অন্তর্গত দিশা জনকল্যাণ কেন্দ্রের অধীনে পতিতা পল্লীতে পাঁচশোর মতো দোকান সহ ঘরে দেহ ব্যাবসা করা হয়। গত বুধবার পুলিশ প্রশাসন এবং শিশু সুরক্ষা কমিশনের চেয়ারপার্সন আচমকা হানাতে নাবালিকা ও মহিলা মিলিয়ে ৪৫ জনকে উদ্ধার করে পতিতা পল্লী থেকে। পাশাপাশি সাতজন পুরুষকে গ্রেপ্তার করে এদের বিরুদ্ধে অভিযোগ মহিলা এবং নাবালিকাদের হুমকি দিয়ে দেহ ব্যাবসা করতে বাধ্য করা হতো এবং বাইরের রাজ্যের মহিলাদের নকল আধার কার্ড বানিয়ে এখানকার নাগরিকত্ব দেওয়া। পুলিশ দীপক কুমার, নীতিশ কুমার, কৃষ্ণ তুড়ী, অভিষেক শেখ, নসীম আনসারি, আলমগির মোল্লা ও রাজ ষোলাঙ্কিকে আদালতে পাঠিয়ে সাত দিনের রিমান্ড নিয়েছে। অন্যদিকে করোনা আবহাওয়ায় আংশিক লকডাউনে নাইট কার্ফু বিধি উলঙ্ঘন করে ব্যাবসা করার অভিযোগে ১৫০ টা দোকান ও রুম সীল করে দিল প্রশাসন।